যে সকল ব্যাক্তি আল্লাহকে স্মরণ করে, আল্লাহ তায়ালা ওই ব্যক্তিকে স্মরণ করেন।
একমাত্র আল্লাহর উপর ভরসাই, আপনার সফলতার আসল পথ।
পৃথিবীটা বিশ্রামের স্থান নয়,
এটা আখিরাতের জন্য বাজার করার জায়গা।
শ্বাশুড়িকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে অনেক বউ,
বাপের বাড়ী এসে ভাইইয়ের বউকে বুঝায়,
মাকে কখনো অবহেলা করিস না!
যে ব্যক্তি সূরা ইখলাসকে ভালোবাসবে,
সেই সূরা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে।
প্রিয় নবীজির ওপর একবার দূরুদ পাঠ করলে,
এর বিনিময়ে আল্লাহ তায়ালা ১০ টি রহমত নাযিল করে দেন।
সুবহানাল্লাহ
“হে আমার রব!
হিসাব গ্রহণের দিন আমাকে,আমার পিতা-মাতাকে এবং মুমিনদেরকে ক্ষমা করুন”।
[সূরা ইবরাহীম: ৪১]
হে আমার রব! তোমাকে ডেকে আমি
কখনো বিফল হইনি।
–সূরা মারইয়াম | আয়াত: ৪
“যে জাতি যাকাত দেয় না, আল্লাহ তাদের উপর বৃষ্টিপাত বন্ধ করে দেন।”
(বায়হাক্বী, সিলসিলা সহীহাহ : ১০৭)
“গরমের প্রচণ্ডতা জাহান্নামের নিঃশ্বাসের অংশ।”
(সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৩৪)
রিজিক নিয়ে চিন্তিত হবেন না।আপনাকে সৃষ্টি করার ৫০ বছর আগে।আপনার রিজিক আল্লাহ”তায়ালা লিখে রেখেছেন।
নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা তাঁকে নিরবে ডেকে যাওয়া বান্দাদের হতাশ করেন না।
“সিজদায় ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে করা কান্নাকাটি যেদিন কবুল হয়ে যাবে”
“সেইদিন আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না”
ইনশাআল্লাহ
মানুষকে ক্ষমা করুন,
যাতে আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করে দেন।
পুরুষের মহত্বের পিছনে নারীর হাত অবশ্যই থাকে
“রাইয়ান” নামক জান্নাতে একটি দরজা আছে, যেটা দিয়ে
কেবলমাত্র রোজাদারেরা প্রবেশ করবে।
তুমি যত বেশি
সততার সাথে কথা বলবে
তত বেশি সম্মানিত হবে।
যে ব্যক্তির সর্বশেষ কথা হবে
‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
তিনি জান্নাতে প্রবেশ করবেন।
[সুনানে আবু দাউদঃ-(৩১১৬)]
রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
পিতা-মাতার প্রতি উত্তম ব্যবহারকারীর দু‘আ কবুল করা হয়।
আপনি যদি ইসলামকে সঠিকভাবে চর্চা না করে থাকেন,
তাহলে দয়া করে আমার ইসলাম সম্পর্কে কোনো কিছুই বলতে আসবেন না
মুমিন ব্যাক্তির জন্য জুমার দিন হলো, সাপ্তাহিক ইদের দিন।
ভেঙ্গে পড়োনা, নিরাশ হয়োনা, সাহায্য আসবেই, এটা আল্লাহর ওয়াদা। জেনে রেখো আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে!
(সূরা বাকারা, আয়াত: ২১৪)
আল্লাহ তা’আলা বলেন ক্ষমা পাওয়ার আশায়, আমার বান্দা যতবার মাফ চাইবে,
আমি ততবার মাফ করে দিব।
সুবাহান আল্লাহ
বেশি বেশি তওবা আস্তাগফিরুল্লাহ্ পড়লে,
অভাব দূর হয়।
সুবাহান আল্লাহ।
কোরআন এমন একটি জানালা, যার পরবর্তী দুনিয়া দূশ্য দেখা যায়। সুবাহান আল্লাহ
ভাগ্যকে গালি দিওনা !
তুমি ভাগ্যবান বলেই তুমি
শেষ এবং প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা:)এর উম্মত!
‘আলহামদুলিল্লাহ’
যে ব্যক্তি সাওয়াবের আশায় রমজানে রোজা রাখবে,
তার অতীতের সমস্ত গোনাহ
ক্ষমা করা হবে।
জেনে খুশি হবেন যে
আল্লাহর রাগের চেয়ে,
দয়ার পরিমাণ অনেক বেশি
সুরা ফাতিহা
পড়ে যেকোনো রোগ মুক্তির জন্য দোয়া করলে
আল্লাহ সেই রোগ থেকে শিফা দান করেন
যে চক্ষু মহান আল্লাহ তা’আলার ভয়ে কাঁদে,
সে চক্ষুকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবেনা।
রাসুল (সাঃ) বলেছেন:
তোমরা অধিক পরিমাণে লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পড়ো,
কেননা এটি হলো জান্নাতের গুপ্তধন
গভীর রাতে সকলের ঘরের দরজা বন্ধ থাকলেও আল্লাহর রহমতের দরজা কখনোই বন্ধ হয় নাহ!
মন্তব্য করুন